কি করে আপনি একটা এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট লিখবেন?
এসইওতে কনটেন্টকে বলা হয় রাজা। এখন অনেক কীওয়ার্ড কনটেন্ট দিয়েই রাঙ্ক করছে। প্রশ্ন হচ্ছে কি রকম কনটেন্ট থাকলে বা কোন ধরনের কনটেন্ট খুব সহজেই রাঙ্ক করে থাকে। আসলে আপনাকে জানতে হবে কোন কনটেন্ট গুলো এসইও ফ্রেন্ডলি। তাই আগে কনটেন্ট স্ট্রাকচার ঠিক করা বেশি জরুরী।
কনটেন্ট স্ট্রাকচার এ যা থাকবে?
১. কি-ওয়ার্ড (কি-ওয়ার্ড ডেনসিটি)
২. মৌলিকত্ব (Uniqueness)
৩. কনটেন্ট সাইজ
৪. ইন্টারনাল ও এক্সটার্নাল লিংক
৫. ট্যাগ
৬. ইমেজ অপ্টিমাইজ
১. কীওয়ার্ড : কীওয়ার্ড অবশ্যই কনটেন্ট বডিতে থাকতে হবে সাথে ইউআরএল ও মেটা ডেসক্রিপশন এ থাকতে হবে। কনটেন্ট বডিতে প্রথম ১০০ ওয়ার্ড এর মধ্যে কীওয়ার্ড থাকতে হবে। পুরো কনটেন্ট এ আপনি ১% কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।
২. মৌলিকত্ব: কনটেন্ট অবশ্যই কপি মুক্ত হতে হবে। কপি কনটেন্ট গুগল পেনালিটি খেতে হবে আর ঐগুলো রাঙ্ক করে না। তাই কনটেন্ট কপি মুক্ত হতে হবে।
৩. কনটেন্ট সাইজ: কনটেন্ট সাইজ অবশ্যই আপনার কম্পেটিটর হতে বড় হতে হবে। কিন্তু বড় করতে যেয়ে আবার কোয়ালিটি খারাপ করা যাবে না।
৪. ইন্টারনাল ও এক্সটার্নাল লিংক : ইন্টারনাল লিংক হচ্ছে আপনি এক কনটেন্ট থেকে অন্য কনটেন্ট এ লিংক করে ভিসিটরদের সহায়তা করা। যাতে তারা সহজেই রিলেভেন্ট কনটেন্ট এ যেতে পারে।
অপরপক্ষে, এক্সটার্নাল লিংক হচ্ছে আপনার কনটেন্ট থেকে যে সাইটকে লিংক দিচ্ছেন তা অবশ্যই অথরিটি সাইট হওয়া লাগবে।
৫. ট্যাগ : এইখানে ট্যাগ হচ্ছে h১, h২ ও h৩ ট্যাগ। ট্যাগ এ কীওয়ার্ড থাকাটা খুব বেশি জরুরি।
৬. ইমেজ অপ্টিমাইজ: ইমেজ অপ্টিমাইজ বলতে আপনি alt tag এ আপনি কীওয়ার্ড বসাবেন। তাহলেই আপনার ইমেজ অপ্টিমাইজ হবে।
আপনি চাইলে আমাদের ফেইসবুক গ্রুপ বা আপনি আমাদের গুগল এ এসইও ট্রেনিং বাংলাদেশ লিখে সার্চ দিলেও পেয়ে যাবেন।
Post a Comment